ভাইজ্যাগ/ Vizag
রাজ্যের বাইরে বাঙ্গালীদের সবচেয়ে প্রিয় ভ্রমণ ডেস্টিনেশন পুরী, সিকিম আর ভাই জ্যাগ. আমার মতে পশ্চিমবঙ্গের কাছাকাছি সবচেয়ে কম খরচের সবচেয়ে সুন্দর টুরিস্ট স্পর্ট হল ভাইজ্যাগ . সমুদ্র - পাহাড় মিলিয়ে এক আদর্শ স্থান. এখানকার সমুদ্র যেমন আপনাকে অভিভূত করবে তেমনি পাহাড় ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুগ্ধ করবে. খুব সুন্দর ছবির মতো ছোট্ট এক শহর ভাইজ্যাগ. পূর্বের বিশাখাপত্তনম বর্তমানে ভাইজ্যাগ নামে অতি পরিচিত. ভাইজ্যাগ যাওয়ার ইচ্ছে বহুদিনের. গতবছর ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সপরিবারে বেরিয়ে পড়লাম ভাইজ্যাগ উদ্দেশ্যে. আগের থেকে শালিমার সেকেন্দ্রাবাদ এক্সপ্রেস এর সিট বুকিং করার ছিল. খড়্গপুরে বিকেল 5.50 P. M আমাদের ট্রেন. দুপুরের মধ্যে আমরা বিষ্ণুপুর থেকে প্যাসেঞ্জার ট্রেন খড়গপুর পৌঁছে গেলাম. স্টেশনের ওয়েটিং রুমে আমরা ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম. নির্দিষ্ট সময়ে শালিমার সেকেন্দ্রাবাদ এক্সপ্রেস স্টেশন এসে পৌঁছল. আমরা নিজেদের কামরায় উঠে গেলাম. কলকাতার এক মধ্যবয়স্ক দম্পতির সাথে আমাদের আলাপ হলো. উনারাও ভাইজ্যাগ যাচ্ছেন. ভদ্রলোক ভদ্রমহিলা খুবই মিশুক ও মজাদার. উনাদের সাথে গলপ করতে করতে বেশ সময় কাটতে লাগলো. নটার মধ্যে ডিনার সেরে সকলে শুয়ে পড়লাম. পরের দিন ভাইজাক স্টেশনে যখন পৌছালো তখন আটটা বাজে. স্টেশন থেকে বেরিয়ে আমরা হোটেলে চলে গেলাম. হোটেল স্টেশনের খুবই কাছে. আগের থেকেই আমাদের রুম বুক করা ছিল. ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি হলেও ভাইজ্যাকে তখন বেশ গরম. পাখা চালাতে হচ্ছে. দক্ষিণের শহর বলে গরম এখানে বেশি পড়ে. গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা প্রায় 45 - 48 ডিগ্রী কাছাকাছি পৌছে যায়. যাই হোক হোটেলে পৌঁছে ফেস হয়েছে টিফিন করে একটু ঘুমিয়ে নিলাম. দুপুরে লাঞ্চ সেরে বেরিয়ে পড়লাম কৈলাশগিরি উদ্দেশ্যে.
কৈলাস গিরি (Kailashgiri) ... গাড়ি ভাড়া করে বেরিয়ে পড়লাম কৈলাস গিরির উদ্দেশ্যে. সমুদ্র সৈকতের পাশ দিয়ে রাস্তা. খুবই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাস্তা. রাস্তার দুই পাশে সারি সারি নারিকেল গাছ. পাহাড়ের ঢাল বেযে গাড়ি যখন উপরের দিকে উঠছে তখন চারপাশের দৃশ্য অসাধারণ লাগছিল. কৈলাশগিরি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 800 ফুট উপরে. এখান থেকে সমগ্র শহর অসাধারণ দেখতে লাগে. এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অবর্ণনীয়. এখানে হর- পার্বতী এক বিশাল মূর্তি রয়েছে. রোপওয়ে থেকে সমগ্র শহরটাকে অসাধারণ দেখতে লাগে. এখানে রয়েছে একটি সুন্দর বাগান. এখানকার বিভিন্ন ফুলের সমাহার আপনাকে মুগ্ধ করবে. বাচ্চাদের জন্য রয়েছে টয়ট্রেন ও বিভিন্ন খেলার সামগ্রী. কৈলাশগিরি থেকে সমুদ্রকে খুব সুন্দর দেখতে লাগে. ভাইজ্যাগ এর অন্যতম আকর্ষণ এই কৈলাস গিরি.
সাবমেরিন জাদুঘর (Submarine Museum) ....ভাইজ্যাগ এর দর্শনীয় স্থান গুলির মধ্যে অন্যতম সাবমেরিন জাদুঘর. এটি এশিয়ার একমাত্র সাবমেরিন জাদুঘর. ভারতীয় নৌবাহিনীতে 31 বছর ধরে সেবাপ্রদানকারী সাবমেরিন INS কুরুসুল সাবমেরিনকে জাদুঘর হিসেবে জনগণের জন্য খোলা হয়েছে.40 টাকার টিকিট কেটে আপনি সাবমেরিনের ভিতর ঘুরে দেখতে পারেন . কিভাবে ভারতীয় নৌবাহিনী সেনারা স্বল্প পরিসরে সমুদ্রের গভীরে দিনের পর দিন থেকে দেশসেবার কাজ করে নিজের চোখে তা না দেখলে আপনি বিশ্বাস করতে পারবেন না.
রামকৃষ্ণ বিচ (Ramakrishna Beach) ..... ভাইজ্যাগ শহরের দর্শনীয় স্থান গুলির মধ্যে অন্যতম রামকৃষ্ণ বিচ. এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য পর্যটকেরা এখানে ভিড় করেন. এখানকার সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের দৃশ্য অসাধারণ. এখানে নৌকা বাইচ, সানবেটিং, ও বিচ ভলিবল এর আনন্দ আপনি নিতে পারেন.
ঋষিকণ্ড বিচ (Rishikonda Beach) .....ভাইজ্যাগ এ জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান গুলির মধ্যে ঋষিকণ্ড বিচ অন্যতম. পাহাড় দ্বারা বেষ্টিত বঙ্গপোসাগরের এই সমুদ্র সৈকতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অসাধারণ. পাহাড় ও সৈকতের এমন মেলবন্ধন এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যকে বহুগুণ বাড়িয়ে তুলেছে. অ্যাডভেঞ্চার প্রেমি মানুষের কাছে এই বিচ খুবই আকর্ষণীয়. এখানে ওয়াটার স্কীং, উইন শপিং, কায়াকিং, প্যারাসেলিং এর ব্যবস্থা রয়েছে. এখানকার সোনালী বালি আর সমুদ্র তরঙ্গের আওয়াজ আপনাকে মুগ্ধ করবে.
কালী মাতার মন্দির (Kali Temple) ... ঋষিকণ্ড বিচ থেকে মাত্র 2 কিমি দূরে রয়েছে ভাইজ্যাগ এর বিখ্যাত কালী মাতার মন্দির.1984 সালে এই মন্দিরটি নির্মাণ করা হয়. প্রবালের কঙ্কালের কাঠামো দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে. মন্দিরটি বিনাশকারী কালীর উদ্দেশ্যে উৎসর্গকৃত. প্রবেশ পথে রয়েছে পাথর দিয়ে নির্মিত একটি তোরণ. মন্দিরটির গঠনশৈলী সত্যিই দেখার মতো. কালী মন্দিরের পাশে রয়েছে একটি শিব মন্দির.
আরাকু ভ্যালি (Araku Valley) ... ভাইজ্যাগ এসে যদি আপনি আরাকু ভ্যালি না যান তবে মিস করবেন. ভাইজাক এলে আরাকু ভ্যালি অবশ্যই আপনার লিস্ট এর মধ্যে রাখবেন. আরাকু ভ্যালি ঘোরার জন্য পুরো একদিন হাতে সময় রাখবেন এখানে দেখার জন্য অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে.ভাইজ্যাগ এর দর্শনীয় স্থান গুলির মধ্যে আরাকু ভ্যালি অন্যতম. আরাকু ভ্যালি একটি হিল টেসন. পূর্বঘাট পর্বতমালা দিয়ে ঘেরা আরাকু ভ্যালি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অবর্ণনীয়.ভাইজ্যাগ থেকে আরাকু ভ্যালি দূরত্ব প্রায় 130 কিমি. সময় লাগে প্রায় 4 ঘন্টা. আরাকু ভ্যালি যাওয়ার সবচেয়ে ভাল পথ হল ট্রেনে যাওয়া ও সড়ক পথে ফেরা ়. প্রতিদিন সকাল ছয়টা 40 মিনিটে অন্ধপ্রদেশ ট্যুরিজম এর তরফ থেকে একটি ট্রেন ছাড়ে আরাকু ভ্যালি এর উদ্দেশ্য. সেই মতো আমরা সকালে স্টেশনে পৌঁছে গেলাম. রেলপথে আরাকু ভ্যালি যাত্রা খুবই মনোরম. ট্রেন যখন উপরের দিকে উঠে তখন ট্রেন থেকে চারিদিকের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অসাধারণ লাগে. পথে অনেকগুলি টার্নেল পরে. সর্ববৃহৎ টানেলটি এক কিলোমিটার দীর্ঘ. সেই টানেলের ভিতর দিয়ে ট্রেন জার্নি সত্যিই রোমাঞ্চকর. প্রায় ঘণ্টা চারেক পর আমরা আরাকু ভ্যালি তে পৌঁছলাম. এখানে পৌঁছে সামান্য টিফিন সেরে আমরা ছোট গাড়ি ভাড়া করে আরাকু ভ্যালি দর্শনীয় স্থানগুলি দেখতে রওনা হলাম. প্রথমে আমরা গেলাম বোররা গুহা (Borra Caves) দেখতে. এই গুহা গুলি প্রায় হাজার বছরের পুরনো . সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 1400 মিটার উঁচুতে এই গুহা অবস্থিত.ভাইজ্যাগ এর অন্যতম আকর্ষণ এই চুনাপাথরের গুহা. প্রতিবছর বহু পর্যটক এই গুহা দেখতে আসেন. প্রায় একশ কুড়িটি সিঁড়ি বেয়ে এই গুহার মধ্যে নামতে হয়. চুনাপাথরের এই গুহাতে প্রাকৃতিক ক্ষয় কার্যের ফলে বিভিন্ন গুহাচিত্র দেখতে পাওয়া যায়. সেই গুহাচিত্র দেখার জন্য বিভিন্ন রঙ বে রঙের আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে. সেই আলোয় গুহার ভিতরে এক মায়াবী পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে. এখানে একটি শিবলিঙ্গ রয়েছে. এখানে প্রচুর বাদুরের বাস. এই গুহায় প্রবেশ করার জন্য 40 টাকার টিকিট কাটতে হয়. এবার আমরা গেলাম TRIBAL মিউজিয়াম. এখানে আদিবাসী জনজাতি এর বিভিন্ন জীবন দসা মডেল এর মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে. আদিবাসী জনজাতি জীবনযাত্রা, তাদের রীতিনীতি, আচার-আচরণ, সব কিছু এখানে তুলে ধরা হয়েছে. এবার আমরা গেলাম ময়ূরী হিল রিসোর্ট. এটি অন্ধপ্রদেশ ট্যুরিজম এর অধীনে. এখানে আমরা লাঞ্চ সারলাম. আপনি এখানে আদিবাসী নিত্য উপভোগ করতে পারেন. এবার আমাদের যাত্রাপথে পরল গারিকোনডা ভিউ পয়েন্ট. এটি পূর্বঘাট পর্বতমালার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভিউ পয়েন্ট . এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 686 মিটার উঁচুতে অবস্থিত. এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অসাধারণ. এবার গেলাম কাটিকি জলপ্রপাত. নদীর উপর এই জলপ্রপাতটি সৃষ্টি হয়েছে.50 ফুট উঁচু পাহাড়ের মাথা থেকে জলরাশি নিচে পড়ে জলপ্রপাত টি সৃষ্টি করেছে. এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করবে. ফেরার পথে পড়ল কফি গার্ডেন. পাহাড়ের ধাপে ধাপে এখানে কফি চাষ হয়. আর রয়েছে গোলমরিচের গাছ. কফি বাগান ঘুরে দেখতে পারেন. বাগানের বাইরে রয়েছে স্থানীয় মানুষের কফি স্টল. এখান থেকে আপনি কফি কিনে ফিরতে পারেন.
সিংহচালাম মন্দির (Sanghchalam Mandir) ...ভাইজ্যাগ শহর থেকে কুড়ি কিমি দূরে পাহাড়ের উপরে রয়েছে সিংহচালাম মন্দির. এটি লক্ষ্মী নরসিংহের মন্দির. হিন্দুদের পবিত্র তীর্থস্থান মন্দির. প্রতিদিন বহু মানুষ এখানে পুজা দিতে আসেন. মন্দিরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 800 মিটার উঁচুতে. মন্দিরটি গঠনশৈলী সত্যিই দেখার মতো. এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নয়নাভিরাম. এই মন্দিরের বিশেষত্ব হলো প্রতিবছর অক্ষয় তৃতীয়ার দিন 12 ঘন্টার জন্য নরসিংহ মূর্তি থেকে চন্দনের প্রলেপ সরিয়ে মূর্তিটি ভক্তদের দেখার ব্যবস্থা করা হয়.
ইন্দিরা গান্ধী জুলজিক্যাল পার্ক (Indra Gandhi Zoological Park) ... সিংহচালাম মন্দির থেকে 14 কিমি দূরে পূর্বঘাট পর্বতের কোলে গড়ে উঠেছে ইন্দিরা গান্ধী জুওলজিক্যাল পার্ক. এখানে 80 টিরও বেশি প্রজাতির মাংসাশী প্রাণী রয়েছে. 1919 সালে 25 একর জায়গা নিয়ে পার্টি গড়ে ওঠে. সমগ্র পার্কটি ঘুরে দেখার জন্য একটি মিনি ট্রেন রয়েছে. বঙ্গোপসাগরের নিকটে হওয়ার জন্য প্রতিবছর বহু বিদেশি পাখি এই পার্কে বাসা বাঁধে . এখানকার প্রবেশ মূল্য কুড়ি টাকা.
শিবাজী পার্ক (Shivaji Park) .. ভাইজ্যাক শহরের অন্যতম আকর্ষণ হলো শিবাজী পার্ক. পূর্বঘাট পাহাড় বিস্তৃত এই পার্কটি দেখতে অসাধারণ. 1989 সালে এক একর জমিতে এই পাটি বানানো হয়. আগে এখানে ডাম্পিং গ্রাউন্ড ছিল. পার্কটির মধ্যে তিনটি বিশাল ঝর্ণা রয়েছে. রাত্রিবেলায় রঙিন আলোয় ঝরনার জল কে অসাধারণ দেখতে লাগে. পার্কটি তে রয়েছে সুন্দর সুন্দর ফুলের গাছ. বাচ্চাদের খেলার জন্য বিভিন্ন সামগ্রী রয়েছে এই পার্কে. বড়দের জন্য রয়েছে রোলার স্কেটিং. পার্কে ঢোকার মুখে পাথরের গেট টি আপনাকে মুগ্ধ করবে. পার্কটি খুব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন সুন্দর দেখতে.
বাতিঘর (Light House) .. যদি আপনি বন্দর, সমুদ্র সৈকত , আর সমগ্র শহরটি সুন্দর হবে প্রত্যক্ষ করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আসতে হবে লাইট হাউস. বঙ্গোপসাগরের পূর্ব উপকূলে অবস্থিত ডলফিন নোজ এমন একটি জায়গা যা আপনাকে মুগ্ধ করবে. লাইট হাউজ থেকে সমুদ্র ও শহর খুব সুন্দর দেখতে লাগে. লাইট হাউসের সামনে রয়েছে সুন্দর বাগান. এখানে আপনি কিছুটা সময় সহজেই অতিবাহিত করতে পারবেন.
কখন যাবেন (Best Time For Travel) .. ভাইজাগ যাওয়ার সবচেয়ে বেস্ট টাইম হলো নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস. এইসময় আবহাওয়া খুব মনোরম থাকে. তাপমাত্রা বেশি থাকেনা. গ্রীষ্মকালে এখানে প্রচন্ড গরম পড়ে. শীত ও বসন্ত কালে এখানে আশায় সবচেয়ে ভালো সময়.
কিভাবে যাবেন (How To Go) ... বিমানপথ ও রেলপথে সহজে ভাইজ্যাগ যাওয়া যায়. চেন্নাই হায়দ্রাবাদ গামী সব ট্রেন ভাইজাগে স্টপেজ দেয়. হাওড়া থেকে ভাইসাব যেতে সময় লাগে 15 - 16 ঘন্টা. সবচেয়ে ভালো হচ্ছে বিকেলের দিকে ট্রেনে চাপা তাহলে পরের দিন সকাল নটায় ভাইজ্যাগ পৌঁছে যাবেন. হোটেলের সামরিক বিশ্রাম নিয়ে শহরের কাছাকাছি দর্শনীয় স্থানগুলি ঘুরে দেখতে পারবেন. কলকাতা থেকে বিমানে করেও ভাইজ্যাগ যাওয়া যায়. হবে এতে খরচ বেশি হবে.ভাইজ্যাগ যাওয়ার কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ট্রেন হল ধৌলি এক্সপ্রেস, চেন্নাই মেল, ফলকনামা এক্সপ্রেস, করমন্ডল এক্সপ্রেস, যশোবন্তপুর এক্সপ্রেস.
কোথায় থাকবেন (Where To Stay) ...ভাইজ্যাগ ভারতে একটি উল্লেখযোগ্য টুরিস্ট স্পর্ট. এখানে প্রচুর ছোট-বড় হোটেল ও লজ আছে. কয়েকটি উল্লেখযোগ্য হোটেল হল হোটেল সোনার বাংলা, হোটেল জয়পুর প্যালেস, হোটেল নিরালা সৈকত, ডলফিন হোটেল, অশোকা রেসিডেন্সি উল্লেখযোগ্য. বিভিন্ন মূল্যের রুম আপনি এখানে পেয়ে যাবেন.
0 মন্তব্যসমূহ