Ticker

6/recent/ticker-posts

Advertisement

Responsive Advertisement

ভীমবাটিকার দেশে (Visiting Places in Bhopal,MP)

          ভীমবাটিকার দেশে 

(Visiting Places in Bhopal,MP)


চোখের চিকিৎসার জন্য বছরে দুবার ইন্দর যেতে হয়। গত অক্টোবর মাসে চেকাপের ডেট থাকায় ইন্দোর গিয়েছিলাম। 5 th oct রাত্রি ৮ঃ৪৫ মিনিটে আসানসোল থেকে শিপ্রা এক্সপ্রেস ধরেছিলাম ।আগের থেকেই টিকিট কেটে রাখায় সিট কনফার্ম ছিল ।বিকেলের মধ্যেই আমরা আসানসোল পৌঁছে গেছিলাম  । রাতি আটটার  মধ্যেই রাতের খাবার খেয়ে নিলাম।নির্দিষ্ট সময়ের ট্রেন এলে নিজেদের কোচে উঠে পড়লাম। সহযাত্রী হিসেবে বর্ধমানের এক বয়স্ক দম্পতিকে পেলাম । ভদ্রলোক ব্যাংক কর্মী ছিলেন ।বছর দুয়েক হলো রিটায়ার্ড করেছেন ।ভোপাল যাচ্ছেন মেয়ে জামাইয়ের সাথে দেখা করতে। অল্প আলাপ-আলোচনার পর শুয়ে পড়লাম ।সারাদিন বেশ পরিশ্রম হওয়াই শরীর বেশ ক্লান্ত । স হজে ঘুম এসে গেল। পরের দিন সকাল আটটায় ঘুম ভাঙলো। হাত মুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে নিলাম। ব্রেকফাস্ট করে  ব্যাংক কর্মী ওই কাকা কাকিমার সাথে গল্প করতে লাগলাম ।ওনারা ভোপাল ঘুরে আসার আমন্ত্রণ জানালেন । ভোপালের বিভিন্ন দর্শনীয় জায়গা কথা আমাদের বললেন। আশ্বিন মাস হলেও বেশ গরম রয়েছে ।দেখতে দেখতে দুপুর হয়ে গেল ।রুটি তরকারিও কিছু শুকনো  খাবার সাথে নিয়েছিলাম। ট্রেনে ভালো খাবার পাওয়া যায় না ।বড় বড় টেশনগুলোতে খাবারের দাম প্রচুর আর খাবারের মানও ভালো নয় । যাই হোক হালকা কিছু খাবার খেয়ে একটু ঘুমিয়ে নিলাম। রাত্রি সাড়ে দশটায় টেন ভোপালে পৌঁছলে ওই দম্পতি নেমে পড়লেন। যাবার সময় ভোপালে আসার আমন্ত্রণ জানালেন। মোবাইল নাম্বার আগে দিয়েছিলেন। ওনারা ভূপালে দিন ১৫ থাকবেন। ভোপালে গেলে ওনাদের অবশ্যই ফোন করতে বললেন। রাত্রি ১২, ২৫ মিনিটে ইন্দরে ট্রেন পৌঁছালো। স্টেশন থেকে বেরিয়ে অটো ধরে আমরা ডাক্তারবাবু নার্সিংহোমে উদ্দেশ্যে যাত্রা করলাম। দূরত্ব ১২ কিমি। এখানে সারারাত ধরে অটো পাওয়া যায় ।এখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা খুবই ভালো। রাত্রি একটার সময়তেও  মেয়েদের স্কুটি করে ঘুরতে দেখলাম। হয়তো কাজ সেরে বাড়ি ফিরছে।

হাসপাতাল ক্যাম্পাসে যখন পৌছালাম রাত্রি প্রায় দেড়টা. আরো কয়েকজন কে সেখানে উপস্থিত দেখলাম .আগের থেকে রুম বুক থাকায় দারোয়ানের কাছ থেকে চাবি নিয়ে রুমে চলে গেলাম .শুতে শুতে প্রায় রাত দুটো বেজে গেল. সাতটায় যখন ঘুম ভাঙলো দেখি তখন ও ভালো করে সকাল হয়নি . ইন্দরে সন্ধ্যা যেমন দেরি করে হয় তেমনি সকাল ও একটু দেরি করে হয়. রবিবার চেম্বার বন্ধ থাকায় সারাদিন রুমে কাটাতে হলো. সোমবার দুপুর বারোটায় ডক্টর অ্যাপয়েন্টমেন্ট , তাই ১১:৩০ টার মধ্যে হাসপাতালে পৌঁছে গেলাম. ডাক্তার দেখাতে প্রচুর মানুষ এসেছে .আগের থেকে আমাদের ডক্টর অ্যাপয়েন্টমেন্ট  থাকায় কোন অসুবিধা হয়নি. ডাক্তার দেখিয়ে ফিরতে ফিরতে প্রায় বিকেল হয়ে গেল. হাসপাতালের ক্যান্টিনে লঞ্চ সেরে রুমে ফিরলাম. সেই বৃহস্পতিবার বাড়ি ফেরার ট্রেন. হাতে দুদিন সময় রয়েছে তাই ঠিক করলাম কাছাকাছি কোথাও একটু ঘুরে এলে মন্দ হয় না .কোথায় যাওয়া যায় ভাবতে লাগলাম. এর আগে যখন এসেছিলাম তখন মহাকালেশ্বর, উজ্জয়িনী, ওমকারেশ্বর ঘুরে গেছি .এবার কোথায় যাওয়া যায় ভাবতে লাগলাম . প্রথমে ভাবলাম গোয়ালিয়ার গেলে কেমন হয়? একদিনে সমস্ত গোয়ালিয়র ঘোরা সম্ভব নয় বলে গোয়ালিয়র বাদ দিলাম ।ঠিক হলো ভোপাল যাব। ভূপাল একটি ঐতিহাসিক শহর। ভোপাল মানে ভিম বাটিকার দেশ। ভিম বাটিকার কথা বইতে পড়েছি ,স্বচক্ষে তা দেখব ভেবে রোমাঞ্চ লাগছিল । পূর্ব পরিচিত  রাজুদার সাথে যোগাযোগ করে দরদাম করে একটা ছোট গাড়ি বুক করলাম. ঠিক  হলো বুধবার সকাল সাতটার সময় রওনা হব .বুধবার সকাল ছটার মধ্যে সান সেরে রেডি হয়ে গেলাম .একটি ব্যাগে হালকা কিছু খাবার, কিছু জামা কাপড়, আর কিছু ওষুধ আর জলের বোতল নিয়ে রওনা দিলাম. সকালের দিকে একটু ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব রয়েছে .সকালের রাস্তাটা  একদম ফাঁকা .একটু বেলা হলে যানজট হয়ে পড়ে. ইন্দোর থেকে ভোপাল এর দূরত্ব 197 কিমি. পৌঁছতে পৌঁছতে বেলা দশটা বেজে গেল. রাস্তার ধারে একটি ধাবাতে হালকা করে টিফিন করে নিলাম. বেরিয়ে পড়লাম ভূপালের দর্শনীয় স্থানগুলি দেখতে।



1) আপার লেক--- ভোপালের  দর্শনীয় স্থান গুলির মধ্যে অন্যতম। মানবসৃষ্ট এই হ্রদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সত্যিই অসাধারণ । হ্রদের মাঝখানে একটি নির্জন দ্বীপ এর সৌন্দর্য আরো বাড়িয়ে  তুলেছে। এখানকার সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের দৃশ্য মনমুগ্ধকর। এখানে কোন প্রবেশ মূল্য নেই । এখানে বো টিং এর ব্যবস্থা আছে। আপার লেকের অপর নাম "ভোজ তাল" মহারাজা ভজ এই হদ নির্মাণ করেছিলেন তাই এর নাম ভোজ তাল । কোলান নদীর উপর মাটির বাঁধ করে লেকটি নির্মাণ করা হয়েছিল। লেকের একধারে দেখলাম মহারাজা ভোজের এক বিশাল মূর্তি রয়েছে ।লেকের পরিবেশ খুবই মনমুগ্ধকর ।এখানে সময় কাটাতে খুবই ভালো লাগবে|


2) বন বিহার জাতীয় উদ্যান--- এবার আমরা গেলাম বনবিহার জাতীয় উদ্যান দেখতে. ভোপালের দর্শনীয় স্থান গুলির মধ্যে এটি একটি .সাড়ে চার কিমি এলাকা নিয়ে এই গানটি গড়ে উঠেছে . ১৯৭৯ সালে এটি জাতীয় উদ্যানের মর্যাদা পায়. এখানে মাংসাশী প্রাণীদের বন্দি করে আর তৃণ ভোজীদের অবাধ বিচরণ করতে দেওয়া হয়। এখানে বেঙ্গল টাইগার, এশিয়াটিক লায়ন, নেগড়ে, লাল শিয়াল, হায়না ,বন্য কুকুর বিভিন্ন প্রজাতি সাপ দেখতে পাওয়া যায়. এছাড়া চিতল হরিণ, কৃষ্ণসার হরিণ, নীল গাই , চার সিং ওয়ালা হরিণ দেখতে পাওয়া যায় ।শীতকালে এখানে প্রচুর পরিযায়ী পাখি আসে।


3) সাঁচি বৌদ্ধবিহার-- এবার আমাদের গন্তব্য সাঁচি বৌদ্ধবিহার  ভোপাল শহর থেকে দূরত্ব ৪০ কিমি। সময় লাগলো প্রায় এক ঘন্টা। মধ্যপ্রদেশের বেশিরভাগ শহরের রাস্তাঘাট খুবই সুন্দর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় অব্দে মৌর্য সম্রাট অশোক এই স্থাপত্য নির্মাণ  করেন। বুদ্ধের  দেহাবশেষের উপর অর্ধ গোলাকার পাথরের দ্বারা নির্মিত  এই স্থাপত্য এর গঠনশৈলী সত্যিই মনো মুগ্ধকর ।  স্তুপের সামনে আছে অশোক স্তম্ভ । এটি বৌদ্ধদের পবিত্র তীর্থস্থান ।প্রতিবছর বহু পর্যটক আছেন এখানে। প্রবেশপথের প্রতিটি প্রবেশপথে একটি স্তম্ভ যুক্ত ছাউনির নিচে বসে থাকা বুদ্ধের মূর্তি রয়েছে। এখানকার  শান্ত সিদ্ধ  পরিবেশে মন তৃপ্ত হয়ে গেল। সাঁচি স্তুপের পরতে পরতে ইতিহাসের ছোঁয়া। সম্রাট অশোক কাদামাটি দিয়ে স্তূপটি নির্মাণ করেছিলেন ।১০০ বছর পর পুষ্যমিত্র বংশের সম্রাট বর্তমান পাথরের স্তূপটি  নির্মাণ করেছিলেন।  স্তুপের চারপাশে মাঠের মত পাথরের রেলিং আছে যা এক কথায় অনবদ্য। প্রধান স্তুপের কাছাকাছি  আরো দুটি স্তূপ আছে কিন্তু সেগুলি আকারে ছোট.



4) ভীমবাটীকা গুহা--- এবার আমাদের গন্তব্য  ভীমবাটীকা গুহা. ভূপালের  দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে অন্যতম ভিমবাটিকা. এখানে না এলে অনেক কিছুই মিস করবেন. এতদিন ইতিহাসের পাতায় যে দিন বাটিকা গুহাচিত্রের কথা পড়ে এসেছি, তা স্বচক্ষে দেখবো বলে উত্তেজিত ছিলাম।  ভূপাল থেকে ভিমবাটিকা  মাত্র ৪৫ কিমি। সময় লাগলো এক ঘণ্টা ১৫ মিনিট। প্রাগ ঐতিহাসিক যুগের নিদর্শন এই ভিমবাটিকার গুহা। বিন্ধ্যা পর্বতের গভীর জঙ্গলের মধ্যে ভীমবটিকা। আজ থেকে প্রায় হাজার বছর আগে আদিম মানুষ এই গুহাতে বসবাস করত। গুহার গায়ে পাথরের গায়ে আদি মানুষের আঁকা চিএ তো আজও বিদ্যমান ।এখানে প্রচুর গুহা আছে তার মধ্যে মাত্র ১৫ টি পর্যটকদের জন্য খোলা হয়েছে। ঝড় বৃষ্টি বন্য জন্তুর হাত থেকে বাঁচার জন্য আদিম মানুষ এখানকার গুহায় আশ্রয় নিতো। হাজার বছরের বেশি প্রাচীন ঐতিহাসিক নিদর্শন স্বচক্ষে দেখে অভিভূত হয়ে পড়ি। মনে মনে ভাবতে লাগলাম ভোপাল আসার উদ্দেশ্য সার্থক। হাতের সময় কম থাকায় এখান থেকে বেরিয়ে পড়লাম পরের গন্তব্যের উদ্দেশ্যে। আরো একটু এখানে থাকতে মন খুব ব্যাকুল ছিল। আমাদের পরের গন্তব্য ভোজপুর শিব মন্দির।




5) ভোজপুরি শিব মন্দির --- এবার আমরা গেলাম ভোজপুর শিব মন্দির। ভীমবাটিকা  থেকে দূরত্ব মাত্র ২৫ কিমি। মহারাজা ভোজ এই শিব মন্দির নির্মাণ করেছিলেন ।কথিত আছে একদিনে এই মন্দির নির্মাণ করা হয় ।সূর্যোদয় হয়ে যাওয়ায় এখনো এই মন্দিরটির কিছু অংশ অসমপূর্ণ আছে ।এখানে রয়েছে ভারতের সবচেয়ে বড় শিবলিঙ্গ। উচ্চতা ১৮ ফিট। পাহাড় কেটে এই মন্দিরটি নির্মাণ করা হয়েছে। মন্দিরের একেক স্তম্ভের উচ্চতা ৪০ ফুট। মহাভারতের সাথে এই মন্দিরের ইতিহাস জড়িত। প্রতিবছর বহু  পর্যটক এখানে আসেন। মন্দিরের গায়ে কারুকার্য দেখে সত্যিই অবাক হতে হয়। ভোজপুর শিব মন্দির  যাওয়ার আগে পড়বে পার্বতী মায়ের গুহা। এখানে একবার ঘুরে যেতে পারেন। শান্ত নিরিবিলি  পরিবেশ। পাথরের গুহার মধ্যে পার্বতী মাতার মন্দির। ভোজপুর শিব মন্দির ঢোকার আগে রাস্তার দুপাশে প্রচুর দোকান রয়েছে এখান থেকে পূজার সামগ্রী কিনতে পারেন। মকর সংক্রান্ত তে এখানে বিশাল মেলা বসে। 


6) রানী কমলাপতি প্রাসাদ --- ভোপাল স্টেশন থেকে মাত্র পাঁচ কিমি দূরে অবস্থিত রানী কমলাপতি প্রাসাদ । কমলাবতী পার্কের ভিতরে এটি অবস্থিত। এটি  মধ্যপ্রদেশ তথা ভোপাল এর অন্যতম ঐতিহাসিক স্থান। ১৭৭২ সালে রানী কমলাপতি এই প্রাসাদ নির্মাণ করেন । লাখোরি ইট দিয়ে তৈরি এই দ্বিতল প্রাসাদ টি ধর্মনিরপেক্ষ স্থাপত্যের  অসাধারণ নিদর্শন। প্রাসাদের সামনে রয়েছে একটি বাঁশিওয়ালা স্তম্ভ আর আছে একটি প্রাচীন কামান। সকাল ১০ টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত বাসা খোলা থাকে। ঢোকার জন্য কুড়ি টাকার টিকিট কেটে প্রবেশ    করতে হয়।



7) রাইসেন  ফোর্ট  --- আমরা এবার গেলাম  রাইসেন ফোর্ট দেখতে ।ভোপাল শহর থেকে দূরত্ব ৪০ কিমি ।সময়  লাগলো দেড় ঘন্টা। ভোপালের জনপ্রিয় টুরিস্ট স্পট গুলি মধ্যে এটি অন্যতম। পাহাড়ের উপর অবস্থিত এই দুর্গ মধ্যপ্রদেশের অন্যতম প্রাচীন ঐতিহাসিক দুর্গ। খ্রিস্টীয় একাদশ শতকে এই দুর্গটি নির্মিত হয় । প্রায় ১০ বর্গ কিমি জায়গা জুড়ে এই দুর্গটি বিস্তৃত। উঁচু পাথরের পাঁচিল দিয়ে দুর্গ টি ঘেরা। দুর্গটিতে সাতটি প্রবেশপথ রয়েছে। দুর্গর মধ্যে রয়েছে বাদল মহল , রোহিণী মহল, ইছামতি মহল ও হাওয়া মহল নামে চারটি মহল।  এই দুর্গের মধ্যে একটি বিশাল শিব মন্দির ও একটি মার্জার রয়েছে। সকাল ১০ টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত এই দুর্গটি খোলা থাকে ।দুর্গ এ প্রবেশ করতে কোন প্রবেশ মূল্য নেই । ১৫০০ ফুট উঁচু পাহাড়ের উপর বিশাল বিশাল পাথর দিয়ে তৈরি দুর্গ দেখে সত্যিই মুগ্ধ হতে হয়। ভোপাল এসে বাইসন  ফোর্ট না দেখলে অনেক কিছুই মিস করবেন । দুর্গ থেকে চারপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অসাধারণ লাগে।






কখন যাবেন--- ভোপাল যাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় হলো অক্টোবর থেকে মার্চ মাস. গ্রীষ্মকালে এখানে প্রচন্ড গরম পড়ে তাই এই সময় না যাওয়াই ভালো.


কিভাবে যাবেন--- মধ্যপ্রদেশের রাজধানী ভোপালের যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই সুন্দর. রেলপথ, সড়ক পথ বা বিমান পথে ভারতের যে কোন জায়গা থেকে ভোপাল যাওয়া যায়. হাওড়া থেকে ভোপাল যাওয়ার কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ট্রেন হল-- শিপ্রা এক্সপ্রেস, ভুজ এক্সপ্রেস, চম্বল এক্সপ্রেস.


কোথায় থাকবেন--- ভোপাল একটি ঐতিহাসিক পর্যটন কেন্দ্র. এখানে বিভিন্ন বাজেটের প্রচুর হোটেল ও লজ রয়েছে. স্বল্প মূল্যে ধর্মশালা রয়েছে.


কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ভ্রমণ বৃত্তান্ত ---

2) বাঁকুড়া জেলার পাঁচটি বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র----( Top 5 Most Popular Tourist Spot In Bankura)


2) ইতিহাস ও ধর্মের অসাধারণ মেলবন্ধন: উজ্জয়নী

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ